1. admin@dainikonlineshikha.com : admin :
  2. arjunkumer1977@gmail.com : arjun :
শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩, ০৪:৫৮ অপরাহ্ন
জরুরী নোটিশ-
* * সাংবাদিক নিয়োগ * * দৈনিক অনলাইন শিক্ষাতে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে *** স্বনামধন্য দৈনিক অনলাইন শিক্ষা / অনলাইন নিউজ পত্রিকাতে জেলা- উপজেলা পর্যায়ে সংবাদকর্মী আবশ্যক *** শুধুমাত্র আগ্রহী প্রার্থী সদ্যতোলা এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও ভোটার আইডি কার্ড এর কালার এপিঠ ওপিঠ ফটোকপি এবং ইংরেজিতে সিভি গ্রহণযোগ্য নয়, শুধুমাত্র বাংলায় লেখা জীবন বৃত্তান্ত সিভি পাঠান দৈনিক অনলাইন শিক্ষার এই জিমেইল নাম্বারে- bd.dainikonlineshiksha@gmail.com *** আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য ও দৈনিক অনলাইন শিক্ষাতে সংবাদকর্মী হিসেবে নিয়োগ পেতে সরাসরি দৈনিক অনলাইন শিক্ষার সম্পাদকের মুঠোফোনে যোগাযোগ করুন- 01886 - 902317 ** সকল প্রকার নিউজ পাঠান দৈনিক অনলাইন শিক্ষার এই জিমেইল নাম্বারে-dainikonlineshiksha@gmail.com শিক্ষাবিষয়ক ওয়েবসাইট দৈনিক অনলাইন শিক্ষা / সত্য প্রকাশে আপোসহীন **

প্রাথমিক-মাধ্যমিকে আলাদা মন্ত্রণালয় হওয়ায় পাঠ্যক্রম বাধাগ্রস্ত

  • প্রকাশিত মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৬০৪ ৪৭৮ বার পড়া হয়েছে

প্রাথমিক-মাধ্যমিকে আলাদা মন্ত্রণালয় হওয়ায় পাঠ্যক্রম বাধাগ্রস্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার দায়িত্ব দুটি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ভাগ হওয়ায় পাঠ্যক্রম, শিক্ষক, শিক্ষার গুণগত মান ও অন্যান্য মানদণ্ডের ক্ষেত্রে সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গিকে বাধাগ্রস্থ করছে। মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলে গ্লোবাল অ্যাডুকেশন মনিটরিং রিপোর্ট ২০২২-এ তথ্য উঠে এসেছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী।

জানা গেছে, বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়গুলো দেখে থাকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, আর মাধ্যমিক শিক্ষার দায়িত্ব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের হাতে।

দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, মালদ্বীপ, ইরান, পাকিস্তান, ভুটান, এবং শ্রীলঙ্কার ওপর ভিত্তি করে এ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদন তৈরিতে ব্র্যাক, ইউনেস্কোসহ ৯টি প্রতিষ্ঠান যুক্ত ছিল।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ধর্ম বিশ্বাস ভিত্তিক স্কুলগুলোর ব্যবস্থাপনা অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক কর্তৃপক্ষকে অর্পণ করা হয়, যা শিশু সুরক্ষা এবং পাঠ্যক্রমের মতো বিষয়গুলোতে চ্যালেঞ্জের জন্ম দেয়। যেমন-শ্রীলঙ্কার আন্তর্জাতিক স্কুল ব্যবস্থা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন নয়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে মোট শিক্ষা ব্যয়ের ৭১ শতাংশ পরিবার বহন করে। ভারতে শীর্ষ ২০ শতাংশ পরিবার সরকারি, বেসরকারি অনুদানপ্রাপ্ত এবং অনুদানবিহীন সব রকম স্কুলে প্রায় চারগুণ বেশি ব্যয় করে। ২০১৭/১৮ সালে পরিবারগুলো সরকারি স্কুলের তুলনায় বেসরকারি অনুদানপ্রাপ্ত এবং অনুদানবিহীন স্কুলে পাঁচগুণ বেশি ব্যয় করে।

এবারের গ্লোবাল অ্যাডুকেশন মনিটরিং রিপোর্টে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ পরিবার ঋণ করে বেসরকারি পলিটেকনিকে পড়াশোনার খরচ মেটায়। ভুটান, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহণকারীদেরকে স্বল্প সুদে ঋণের জন্য সরকারি শিক্ষার্থী ঋণ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে শিক্ষার্থীরা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফির ওপর করারোপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল। ফলস্বরূপ কিছু সিদ্ধান্তের পরিবর্তন হয়েছিল। তবে বেসরকারি পরিষেবা প্রদানকারীরা ফির ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।

এ বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে আলাদা দুটি মন্ত্রণালয় হলেও বড় বিষয়গুলো দুই মন্ত্রণালয় সমন্বয় করে কাজ করে। সে ক্ষেত্রে প্রতিবেদনে যে প্রতিবন্ধকতা তুলে ধরা হয়েছে সেটি আসলে সঠিক নয়। বিষয়ে জটিলতা তৈরি হলেও দুই মন্ত্রণালয় সমন্বয় করে তার সমাধান করেন বলে জানান মন্ত্রী।

সংবাদটি আপনার ফেসবুকে শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

দৈনিক অনলাইন শিক্ষার আরো সংবাদ পড়ুন
দৈনিক অনলাইন শিক্ষা-অনলাইন নিউজ পত্রিকার যে কোনো লেখা, বা, ছবি, ও ভিডিও , অনুমতি ছাড়া কপি করা , বা, বে-আইনি ভাবে ব্যবহার করা আইনিভাবে দণ্ডনীয় অপরাধ।
Design & Develop BY Coder Boss
আপনার পছন্দের ভাষা পরিবর্তন-Translate »