1. admin@dainikonlineshikha.com : admin :
  2. arjunkumer1977@gmail.com : arjun :
সোমবার, ২৯ মে ২০২৩, ০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন
জরুরী নোটিশ-
* * সাংবাদিক নিয়োগ * * দৈনিক অনলাইন শিক্ষাতে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে *** স্বনামধন্য দৈনিক অনলাইন শিক্ষা / অনলাইন নিউজ পত্রিকাতে জেলা- উপজেলা পর্যায়ে সংবাদকর্মী আবশ্যক *** শুধুমাত্র আগ্রহী প্রার্থী সদ্যতোলা এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও ভোটার আইডি কার্ড এর কালার এপিঠ ওপিঠ ফটোকপি এবং ইংরেজিতে সিভি গ্রহণযোগ্য নয়, শুধুমাত্র বাংলায় লেখা জীবন বৃত্তান্ত সিভি পাঠান দৈনিক অনলাইন শিক্ষার এই জিমেইল নাম্বারে- bd.dainikonlineshiksha@gmail.com *** আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য ও দৈনিক অনলাইন শিক্ষাতে সংবাদকর্মী হিসেবে নিয়োগ পেতে সরাসরি দৈনিক অনলাইন শিক্ষার সম্পাদকের মুঠোফোনে যোগাযোগ করুন- 01886 - 902317 ** সকল প্রকার নিউজ পাঠান দৈনিক অনলাইন শিক্ষার এই জিমেইল নাম্বারে-dainikonlineshiksha@gmail.com শিক্ষাবিষয়ক ওয়েবসাইট দৈনিক অনলাইন শিক্ষা / সত্য প্রকাশে আপোসহীন **
শিরোনাম-
লালমনিরহাটের চাউলের বস্তা থেকে ৩৮ লক্ষ টাকা উদ্ধার পীরগঞ্জে আওয়ামী লীগের নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্য নবায়ন এর কার্যক্রমের শুভ-উদ্বোধন খুলনা বিভাগের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক যশোরের মোঃ ওমর ফারুক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন পাঠ্যবইয়ে যুক্ত হবে নদীরক্ষা বিষয়ক অধ্যায় মাগুরায় রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রবন্ধ পাঠ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নবাবগঞ্জে নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন যশোর চৌগাছায় জাল সনদ এর কারনে চার শিক্ষককে ফেরত দিতে হবে অর্ধকোটি টাকা জাতীয়করণ: বাজেটে সুনির্দিষ্ট বরাদ্দ রাখা না হলে ১১ জুন থেকে লাগাতার ধর্মঘট উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে সুধী সমাবেশে প্রতিমন্ত্রী- স্বপন ভট্টাচার্য

কথা দিয়ে সরকার কথা রাখেনি, ভোটের আগে আন্দোলনে শিক্ষকরা

  • প্রকাশিত বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩
  • ৬৪৪ ৪৭৮ বার পড়া হয়েছে

কথা দিয়ে সরকার কথা রাখেনি, ভোটের আগে আন্দোলনে শিক্ষকরা

অনলাইন শিক্ষার ডেক্স রিপোর্ট –

কথা দিয়ে কথা রাখেনি সরকার এমনটি মন্তব্য করে বিভিন্ন শিক্ষক কর্মচারীগণ বলেন যে আ: লীগ সরকার এমনটি ঘোষণা দিয়েছিলেন যে তারা নির্বাচনে ক্ষমতায় গেলে শিক্ষকদের রাজপথে আর আন্দোলন সংগ্রাম করতে হবে না ।
আ: লীগ সরকারের সেই প্রতিশ্রুতি কথাটি সেই কথাটি বর্তমান নেট দুনিয়ার যুগে ভাইরাল হয়েছে কথা দিয়ে কথা রাখেনি আওয়ামী লীগ সরকার। ক্ষমতায় গেলে রাজপথে নামতে হবে না শিক্ষকদের আর আন্দোলন সংগ্রাম করতে হবে না।
কিন্তু সেই আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই শিক্ষকরা রাজপথে আজ ৩৫ তম দিন আন্দোলন সংগ্রাম করে যাচ্ছে।

কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে আজ পর্যন্ত তাদের সঙ্গে কোন যোগাযোগ করা হয়নি এ বিষয়টি তারা তীব্র নিন্দা জানাই।
আজ রাষ্ট্র সকল ক্ষেত্রে সাফল্যময় অর্জন করছে কিন্তু শুধুমাত্র শিক্ষকদের জাতীয়করণের দিকে সরকার অক্ষমতা দেখাচ্ছে সরকার দিনে দিনে শিক্ষকদের বৈষম্য সৃষ্টি করে যাচ্ছে।
সরকার সুদৃষ্টি নাই শিক্ষকদের বেলায় সরকার শুধু মন্ত্রী মিনিস্টার ও সরকারি বড় বড় কর্মকর্তাদের দিকে নজর দিয়ে যাচ্ছেন বেশি করে এমনটি তারা মনে করছে সাধারণ শিক্ষা কর্মচারীরা।

তাই নির্বাচনের আগে বিভিন্ন দাবি আদায়ে সোচ্চার শিক্ষকরা। তারা রাজপথের কর্মসূচিতে রয়েছেন। ইতিমধ্যে সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন, কর্মবিরতি, অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন তারা। নির্বাচনের আগে আগে তারা আরও কঠোর হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তারা নানা কর্মসূচি পালনের কথা ভাবছেন। তাদের মূল লক্ষ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জাতীয়করণের দাবি আদায়।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলন করছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারী জাতীয়করণ প্রত্যাশী মহাজোট। ইতিমধ্যে তাদের আন্দোলনের এক মাস পার হয়েছে। ঝড়-বৃষ্টি, রোদ কোনো কিছুই তাদের বিরত রাখতে পারেনি। এখন তারা জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করছেন। এর মধ্যে তারা আমরণ অনশনের ঘোষণা দিলেও পরে তা থেকে সরে আসেন।

জাতীয়করণপ্রত্যাশী মহাজোটের আহ্বায়ক অধ্যক্ষ মো. মাঈন উদ্দিন বলেন, ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ সময়ের দাবি। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীদের মাসিক বেতন ও টিউশন ফি বাবদ যা আয় হয় তার যথাযথ ব্যবহার করতে পারলে ভর্তুকি ছাড়াই জাতীয়করণ সম্ভব। আমরা এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা মাত্র ১ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া ও ৫০০ টাকা চিকিৎসাভাতা পাই। একজন শিক্ষক মাত্র ২৫ শতাংশ উৎসবভাতা পান। বিশে^র কোনো দেশে এমন বৈষম্য নেই। এ বৈষম্য দূর করতেই জাতীয়করণ দরকার।’

মহাজোটের সদস্য সচিব জসিম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে রাজপথে অবস্থান করছি। ৯ মার্চ প্রতীকী অনশন করি। ১৫ মার্চ থেকে আমরণ অনশন করতে চাইলেও রাতে অবস্থানে প্রশাসনের বাধা আসায় তা স্থগিত করে প্রতীকী অনশন কর্মসূচিই পালন করছি। ১২ থেকে ১৬ মার্চ এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে তিন ঘণ্টার কর্মবিরতিও পালন করা হয়। জাতীয়করণের সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আমরা রাজপথেই অবস্থান করব।’

জাতীয়করণের দাবিতে গত ১৮ মার্চ জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মহাসমাবেশ করেছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (বাশিস)। সংগঠনের সভাপতি নজরুল ইসলাম রনি , ‘মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষকরা এখন অর্ধাহারে রয়েছেন। উৎসব-পার্বণে তাদের মলিন মুখে থাকতে হয়। মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা ও ভরসার স্থল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার একটি সাহসী সিদ্ধান্তেই হতে পারে শিক্ষার বৈপ্লবিক উন্নয়ন। আমাদের দাবি শিক্ষাব্যবস্থার জাতীয়করণ। শিগগির আমরা কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করব।’

গত ১৩ মার্চ রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে স্বাধীনতা মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদের সম্মেলন হয়। তাতে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। সম্মেলনে শিক্ষাব্যবস্থার জাতীয়করণ, পূর্ণাঙ্গ উৎসবভাতা প্রদানসহ আট দফা দাবি তুলে ধরা হয়।

জাতীয়করণ দাবীতে গত ২০ শে মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মহাসমাবেশ করেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি বিটিএ সংগঠনের সভাপতি বজলুর রহমান মিয়া বলেন শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করণ। সরকার বিভিন্ন সময় জাতীয়করণ দাবি ঘোষণা দেয়ার কথা বলে না দিয়ে আজ সরকার বিভিন্ন সময়ে তালবাহানা করে যাচ্ছেন ।শিক্ষকরা শুধুমাত্র নামে মাত্রই উসব ভাতা পান যেখানে সরকারি কর্মকতা কর্মচারীরা পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা পান ।সেখানে আমার সব শিক্ষক কর্মচারীরা র
নামে মাত্র কিছু উৎসব ভাতা পান যা তারা সেই উৎসব ভাতা দিয়ে তাদের ছেলেমেয়ের একটি কাপড়ও কিনা উপযোগী হয় না।


বাংলাদেশের জন্য একটি দুঃখজনক আজ পদে পদে আমার শিক্ষক কর্মচারীগণ আজ বড় বৈষম্য শিকার হচ্ছেন। সরকার যদি ঈদের আগেই জাতীয়করণের ঘোষণা না দেন তাহলে বা এবার অর্থবছরে বাজেটে যদি জাতীয়করণের জন্য বাজেটে অর্থ না রাখে তাহলে ১১ জুন থেকে কঠোর কর্মসূচি পালন করতে আমরা বাধ্য হবো।
সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১১ ই জুন থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট ঘোষণা করা হলো এমনটি মহাসমাবেশ থেকে তিনি তার বক্তব্য দেন।
আজ ৩০ শে মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শিক্ষা ব্যবস্থার জাতীয়করণ দাবিতে আরেকটি সংগঠন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (কামরুজ্জামান) গ্রুপের মানববন্ধন পালন করা হয়। সংগঠনের সভাপতি আউয়াল সিদ্দিকী তিনি বলেন শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি। শিক্ষকদের ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা এক হাজার টাকা ঘর ভাড়া যা এই টাকা দিয়ে গ্রামগঞ্জে কবুতরের ঘর হয় না ।আমার শিক্ষকরা সেই টুকু নিয়ে এত যাবত সন্তুষ্ট ছিল কিন্তু বর্তমান দ্রব্যমূল্যের এত ঊর্ধ্বগতির জন্য এই সামান্য কিছু নিয়ে শিক্ষক কর্মচারীরা তাদের জীবনযাপন চালাতে রিমঝিম খাচ্ছে ।এই সামান্য বেতন বা উৎসব ভাতা নিয়ে শিক্ষকরা কিভাবে প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান করাবে মাথায় যদি বুঝা থাকে তাহলে তো কোনোভাবেই সুন্দর পরিবেশে বা শিক্ষাবান্ধব শিক্ষা দিয়া সম্ভব নয় ।

তাই সরকার অচিরেই শিক্ষা ব্যবস্থার জাতীয়করণ ঘোষণা করেই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে শিক্ষাবন্ধ করে তোলো এমনটি দাবি করেছেন বাংলাদেশ শিক্ষা সমিতি কামরুজ্জামান গ্রুপ।

সংবাদটি আপনার ফেসবুকে শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

দৈনিক অনলাইন শিক্ষার আরো সংবাদ পড়ুন
দৈনিক অনলাইন শিক্ষা-অনলাইন নিউজ পত্রিকার যে কোনো লেখা, বা, ছবি, ও ভিডিও , অনুমতি ছাড়া কপি করা , বা, বে-আইনি ভাবে ব্যবহার করা আইনিভাবে দণ্ডনীয় অপরাধ।
Design & Develop BY Coder Boss
আপনার পছন্দের ভাষা পরিবর্তন-Translate »